রিজাইন লেটার মানে আপনি কোন প্রতিষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে চাচ্ছেন। যদি আপনি কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন এবং প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন না নিয়েই চাকর
রিজাইন লেটার মানে আপনি কোন প্রতিষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে চাচ্ছেন। যদি আপনি কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন এবং প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন না নিয়েই চাকরি ছেড়ে দেন তাহলে, প্রতিষ্ঠান আপনার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। কোম্পানি চাইলে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারে। কারন আপনি কোম্পনির অনুৃমোদন না নিয়েই চাকরি ছেড়ে দিছেন।
আপনি স্বেচ্ছায় চাকুরি থেকে অব্যাহতি চাচ্ছেন তার জন্য একটি আবেদন করতে হয় যাকে রিজাইন লেটার বা পদত্যাগ পত্র বলে। আপনার রিজাইন লেটার প্রতিষ্ঠানে জমা না দিয়ে আপনি চাইলেও অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করতে পারবেন না।
রিজাইন লেটার কেন প্রয়োজন?
Resignation Letter এর বাংলা হলো পদত্যাগ পত্র। যদিও সবাই এটাকে রিজাইন লেটার হিসাবেই বেশী চেনে। আর এটাকে অনেক বেশী প্রয়োজন হয় যখন চাকরি ছাড়ার প্রয়োজন হয়। তখন সর্বপ্রথম যে প্রশ্নটা আসে তা হলো, রিজাইন লেটার কিভাবে লিখব? যদিও যারা জানে তাদের জন্য, এটা অত বেশী চিন্তার বিষয় নয়। চিন্তার বিষয় হলো, না জানা লোকদের জন্য।
আরও পড়ুনঃ প্রত্যয়ন পত্র কি? প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম
যেকোনো পদের পেশাতেই এই আবেদনটি করতে হয়। যদি অব্যাহতি চান তাহলে মালিক-পক্ষের কাছে পদত্যাগপত্র দিতে হবে। এখন আসি রিজাইন লেটার কিভাবে লিখব বা লিখতে হবে এর নিয়ম-কানুন। আর কেনও লিখব আমরা রিজাইন লেটার! এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানবো।
রিজাইন লেটার কোন ভাষায় লিখবেন?
আপনি যদি কোনও বাংলাদেশী কোম্পানিতে চাকরিরত থাকেন, তাহলে বাংলাতেই লিখতে পারবেন। আর যদি আপনি মাল্টি-ন্যাশনাল কোম্পানিতে জব করে থাকেন এক্ষেত্রে ইংরেজিতে রিজাইন লেটার লিখতে পারেন। আসলে ভাষা তেমন মেটার করে না। বাংলা ইংরেজি দুই ভাষাই গ্রহণযোগ্য। তবে, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো ইংরেজিকে গুরুত্ব দেয়।
রিজাইন লেটার লেখার নিয়ম?

রিজাইন লেটার লেখার নিয়ম?
তারিখ : ০০/০০/০০০০
যেসব কারণে আপনার রিজাইন লেটার বাতিল হতে পারে
আবেদন লিখার উপরিউক্ত নিয়মগুলো না মানলে আপনার আবেদন বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এই নিয়মগুলো যেকোনো দরখাস্ত বা আবেদনের এর জন্যই আবশ্যিক। নিচে আরও কিছু কারণ দেওয়া হলো যা করলে আবেদনটি বাতিল করে দিতে পারেন মালিক-পক্ষ।
আরও পড়ুনঃ
- নির্দিষ্ট জায়গায় স্বাক্ষর না থাকলে।
- ঠিকমতো পেশাগত পদ উল্লেখ করা না থাকলে।
- আবেদনে জয়েন তারিখ এবং অব্যতির তারিখ ঠিক না থাকলে।
- নির্দিষ্ট ফরম সঠিক ভাবে পূরণ না করলে।
- প্রমাণ পত্রদি চাইলে তা ঠিক জায়গায় বা সময়ে প্রদান না করলে।
আশা করি, আপনি রিজাইন লেটার লেখার ফরমেট পেয়ে গেছেন। আপনি চাইলে ফরমেটে লেখাগুলিতে আপনার নাম পরিবর্তন করে একটি রিজাইন লেটার বানাতে পারবেন। ধন্যবাদ!
COMMENTS