মোবাইল দিয়ে টাকা আয় মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা যায় কিন্তু তা এতটাও সহজ হবে না মোবাইল দিয়ে টাকা আয়। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার অসংখ্য অ্যাপ থাকল
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা যায় কিন্তু তা এতটাও সহজ হবে না মোবাইল দিয়ে টাকা আয়। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার অসংখ্য অ্যাপ থাকলেও খুব কম অ্যাপেই টাকা ইনকাম করা যায়। মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম, মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট app থেকে উল্লেখ্যযোগ্য পরিমাণ অর্থ আয় করা না গেলেও হাত খরচের টাকা তোলা সম্ভব। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে হলে আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রমী হতে হবে। এই পোস্টে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায় ও কীভাবে মোবাইলে টাকা ইনকাম করবেন তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সম্পূর্ণ নিজের দায়িত্বে এই উপায়গুলো ট্রাই করতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বা অনলাইনে আয় করার সেরা ১০ টি উপায় আমি আপনাদের বলবো। তবে, এমন ভাববেন না যে কোনো কাজ না করে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট এর জন্য আপনাকে দিনে ২ থেকে ৩ ঘন্টা সময় দিয়ে কাজ করতে হবে ইনকাম করার ক্ষেএে। আর মোবাইলে আয় করার প্রতিটা উপায় বা মাধ্যম এখানে আলদা আলদা রকমের। তাই কিছু উপায় ব্যবহার করে সামান্য ইনকাম করতে পারবেন, আবার কিছু উপায় ব্যবহার করে সত্তি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই, আপনি কত সময় কাজ করবেন, কোন উপায় ব্যবহার করবেন সেটা সম্পর্ন আপনার উপর নির্ভর করবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট
সভ্যতার শুরু থেকেই মানুষের মধ্যে জানার অদম্য কৌতূহল ছিল। ছিল অজানাকে জানার ব্যাপক আগ্রহ। একইভাবে বর্তমানের অনলাইনে আয় করা নিয়ে গুগল সার্চ ইঞ্জিন এর বদৌলতে মানুষের আগ্রহ দেখছি। সে বিষয়টি মাথায় রেখে আজকের এই লেখালেখি। অনলাইনে আয় করার জন্য আমরা অনেকেই বিবিধ মাধ্যমে ঘাটাঘাটি করেছি। ব্লগ পোস্টও কম বেশি পড়েছি। সেখানে হয়তো লক্ষ করেছিলেন যে একই কথা ঘুরেফিরে বারবার রিপিট করা হয়েছে। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট ২০২১ এর উপায়সমূহ জানবো।
তাহালে চলুন নিচে থেকে জেনে আসি কিভাবে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা যাবে। মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার একাধিক উপায় রয়েছে। যদি আপনার হাতে একটি ফোন আর ইন্টারনেট সংযোগ থাকে, তাহলেই এখনি নেমে পড়তে পারেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে।

মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
১. ব্লগিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার সব থেকে জনপ্রিয় এবং লাভজনক উপায় হলো ব্লগিং (Blogging). বর্তমানে ব্লগিং করে লক্ষ লক্ষ মানুষরা লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে প্রতিমাসে। আমি নিজে একজন ব্লগিং করছি। আপনি যদি ইন্টানেটে ব্লগিং সম্পর্কে সার্চ করেন তাহালে বুঝতে পারবেন ব্লগিং কতটা জনপ্রিয়। এখন আপনি যদি মোবাইলে ব্লগিং করতে চান তাহালে প্রথমে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। এক্ষেএে আপনি নিজে মোবাইল থেকে সম্পর্ন ফ্রিতে একটি ব্লগিং ব্লগ তৈরি করতে পারবেন।
ব্লগ তৈরি করার পরে আপনি সেখানে নিজের দক্ষতা হিসাবে বিভিন্ন বিষয়ে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করতে হবে। এভাবে নিয়মিত ভাবে ব্লগে আর্টিকেল পাবলিশ করতে থাকলে ধীরে ধীরে ব্লগে প্রচুর ভিজিটর্স বা ট্রাফিক আসতে থাকবে। ক২আর যখন থেকে আপনার ব্লগে ভিজিটর্স বা ট্রাফিক আসবে তখন থেকে আপনি বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। যেমন-
- গুগল এডসেন্স
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- পেইড রিভিউ
আপনি আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার সময় অবশ্যই এডসেন্স এর দ্বারা বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখতে পায়ছেন। আমি এই ব্লগ থেকে টাকা আয় করি Google AdSense এর দ্বারা। আপনারা যদি সঠিক ভাবে ব্লগিং করতে পারেন তাহালে প্রতি মাসে ১০,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। তবে, হা এর জন্য প্রথমে আপনাকে কয়েক মাস ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে।
২. ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয়
ব্লগিং এর মতো ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় করা অনেক সহজ ও লাভজনক। কারণ, বর্তমানে স্কুল কলেজের বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়স্ক মানুষরা পর্যন্ত এই মাধ্যমে টাকা ইনকাম করছে। এর জন্য আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে এবং সেখানে নিয়মিত ভাবে ভালো ও আকর্ষনীয় ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে হবে। আপনি যে বিষয়ে ভালো চানেন সেই বিষয়ে ভিডিও বানাতে পারেন।
নিয়মিত ভিডিও আপলোড করার ফলে ধীরে ধীরে আপনার চ্যানেলে মানুষরা ভিডিও গুলো দেখতে থাকবে এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রইব করবে। যখন আপনার চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়ার্চ টাইম হয়ে যাবে তখন আপনি monetization এর জন্য apply করতে পারবেন।
চ্যানেল মনিটাইজেশন করার পরে আপনার বানানো ভিডিও গুলোতে বিভিন্ন কোম্পনির বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। যার ফলে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি যদি নিজের চ্যানেলটিকে জনপ্রিয় করে তুলতে পারেন তাহালে বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমন-
- প্রোডাক্ট বিক্রিয়
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- পেইড প্ররোমশন
- পেইড রিভিউ
মনে রাখবেন, আপনি যখন নিচের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য ভিডিও বানাবেন তখন কোথাও থেকে কোনো ভিডিও, ইমেজ এবং অডিও ক্লিপ কপি করবেন না।
৩. ফেসবুক এফ-কমার্স দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
পূর্বে ব্যবসা শুরু করা একটি লম্বা প্রসেস ছিলো। তবে ফেসবুক ব্যবহার করেই বর্তমানে যেকোনো ধরনের অনলাইন ব্যবসা বা ই-কমার্স শুরু করা সম্ভব ঘরে বসেই। দেশে ফেসবুক এর অসংখ্য ইউজার রয়েছে। ই-কমার্স ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রত্যেক ব্যবহারকারীই হয়ে উঠতে পারে আপনার কাস্টমার।
ফেসবুক ব্যবহার করে ই-কমার্স বিজনেস করতে আপনার ইনভেস্ট করতে হবে কিছু প্রোডাক্ট কেনার জন্য। এরপর উক্ত প্রোডাক্ট আপনার ফেসবুক ই-কমার্স পেজের ক্যাটালগে এড করে দিয়ে যেসব জায়গা থেকে সেল আসা সম্ভব, সেসব জায়গায় শেয়ার করুন। ব্যবহারকারীগণ ইচ্ছুক হলে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি হতে বেশি সময় লাগবেনা।
বর্তমানে অনলাইন শপিং এর জনপ্রিয়তার বৃদ্ধির বদৌলতে ফেসবুক অনলাইন শপ পেজগুলো থেকে পণ্য ক্রয়ের হার অত্যাধিক পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সাপ্লাই ডিমান্ডের কথা মাথায় রেখে মোবাইল দিয়ে অনলাইন বিজনেস শুরু করে টাকা আয় করতে পারেন আপনিও।
৪. ফেসবুক মনিটাইজেশন দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
ইউটিউবের মতো ফেসবুকেও রয়েছে মনিটাইজেশন সুবিধা। ফেসবুক পেজ মনেটাইজ করে পেজে পোস্ট করা ভিডিও থেকে আয় করা সম্ভব। ফেসবুক পেজ মনেটাইজ করতে প্রয়োজনঃ
- গত ৬০ দিনের মধ্যে ৬০০,০০০ মিনিট ওয়াচ টাইম
- সর্বনিম্ন ৫টি একটিভ ফেসবুক ভিডিও
- ১০ হাজার পেজ ফলোয়ার।
এছাড়াও আপনি ফেসবুক ও ইউটিউব এর জন্য একই কনটেন্ট তৈরী করে দুইটি প্ল্যাটফর্মে আপলোড করতে পারেন। সেক্ষেত্রে সফলতার সম্ভাবনার হার বেশি থাকে।
ফেসবুক থেকে ইনকাম এর একাধিক মডেল রয়েছে, যেমনঃ ইন-স্ট্রিম এড, ফ্যান সাবস্ক্রিপশন, ব্র্যান্ডেড কনটেন্ট ও সাবস্ক্রিপশন গ্রুপ। ফেসবুকে যেহেতু ভিডিও শেয়ারিং এর মাধ্যমে খুব সহজেই ভাইরাল করা যায়, সেক্ষেত্রে সময় দিলে ফেসবুক পেজ মনেটাইজেশন তুলনামূলক সহজ একটি কাজ।
৫. ইন্সটাগ্রাম থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
ইন্সটাগ্রাম শুধুমাত্র একটি ফটো বা ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মই নয়, এর থেকে আয় করাও সম্ভব। ইন্সটাগ্রাম থেকে একাধিক মাধ্যমের সাহায্যে আয় সম্ভব। ইন্সটাগ্রাম এ আয় করার উপযোগী প্রোফাইল তৈরি করতেঃ
- একটি আকর্ষণীয় প্রোফাইল বায়ো তৈরী করুন
- নিয়মিত নির্দিষ্ট বিষয় এর আঙ্গিকে পোস্ট করুন
- পোস্ট এর কোয়ালিটি বজায় রাখুন
- একই ধরনের অন্য প্রোফাইলের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করুন
- ফলোয়ারদের সাথে এনগেজমেন্ট স্থাপন করুন
ইন্সটাগ্রাম থেকে টাকা আয় করতে দরকার একটি মোবাইল ও ইন্টারনেট সংযোগের। ইন্সটাগ্রাম থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার কিছু উপায় হলোঃ
- টাকার বিনিময়ে অন্যের একাউন্ট প্রোমোট করে
- স্পন্সরড পোস্ট করে
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে
- নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করে, ইত্যাদি
অন্যসব প্ল্যাটফর্মের মতোই ইন্সটাগ্রামে কনটেন্ট এর বিশাল চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি এই চাহিদা অনুযায়ী কনটেন্ট সাপ্লাই দিতে পারেন, সেক্ষেত্রে খুব সহজেই অল্পদিনের মধ্যে আপনার ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল জনপ্রিয় হয়ে যাবে ও আয় করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
৬. আর্টিকেল লিখে টাকা আয়
আপনি যদি লেখালেখি করতে ভালোবাসেন তাহালে অনলাইনে আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করতে পারবেন। বর্তমানে হাজার হাজার ব্লগ, অনলাইন নিউজ পোর্টাল, সোশ্যাল মিডিয়া পেজ রয়েছে যেখানে আর্টিকেল লেখার জন্য রাইটার প্রয়োজন। আপনি নিজের মোবাইল থেকে Google docs ব্যবহার করে মোবাইলে আর্টিকেল লিখতে পারবেন। লেখালেখি কাজ খোঁজার জন্য ব্লগিং এর সাথে জড়িত ফেসবুক পেজ গুলোতে গিয়ে কাজ খুঁজতে হবে।
এছাড়া ব্লগ বা ওয়েবসাইটের মালিকগণের সাথে যোগাযোগ করার জন্য Contact page গিয়ে ইমেইল করে তাদের সাথে কাজ করতে পারেন। আপনার লেখার কোয়ালাটির যদি ভালো হয় তাহালে ১০০০ – ১৫০০ শব্দের আর্টিকেল লেখার জন্য আপনাকে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হবে।
৭. ySense ওয়েবসাইট থেকে আয়
আমি আগে এই ব্লগে বলেছি কিভাবে ySense ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে হবে। আপনাদের পড়ার সুবিধার জন্য আমি নিচে আর্টিকেলটির লিংক দিয়ে দিবো, যাতে আপনারা সহজে পড়তে পারেন। ySense মূলত একটি পেইড সার্ভে করে টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট। যেখানে প্রতিটি সার্ভে গুলো সম্পর্ন করার বিপরীতে বেশ ভালো পরিমানে টাকা দিয়ে থাকে।
এখানে প্রতিটি paid survey সম্পর্ন করার বিপরীতে আপনাকে $0.50 থেকে $5 পর্যন্ত টাকা দিয়ে থাকে। আপনি সম্পর্ন ফ্রিতে একটি একাউন্ট তৈরি করে মোবাইলে কাজ করতে পারবেন। আপনাকে প্রতিদিন ১ থেকে ২ ঘন্টা কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।
ySense একটি অনেক পুরোনো ওয়েবসাইট যার কারণে অনেক মানুষরা বিশ্বাসের সাথে এখানে কাজ করে। তাছাড়া সার্ভে থেকে অন্য মানুষের refer করে valid singup করানোর জন্য আপনাকে টাকা দেওয়া হবে।
৮. ফটো ও ভিডিও বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
আপনার হাতে থাকা ফোনটি যদি ভালো ছবি ক্যাপচার করতে সক্ষম হয় এবং আপনারও ফটোগ্রাফি সম্পর্কে ধারণা থেকে থাকে, সেক্ষেত্রে মোবাইল দিয়ে তোলা ছবি বা ভিডিও বিক্রি করেও টাকা ইনকাম করতে পারেন।
হতে পারে ফটোগ্রাফি আপনার শখ। এই শখকে কাজে লাগিয়ে আপনিও মোবাইল দিয়েই টাকা আয় করতে পারেন। ছবি ও ভিডিও বিক্রির জন্য অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে। এমন মোবাইল ফটোগ্রাফি বিক্রির কিছুর জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বা সার্ভিস হলোঃ
এসব সাইটে স্টক ইমেজ ছাড়াও প্রায় সকল ধরনের ছবিই কেনাবেচা হয়। আপনি যে ধরনের ছবিই তুলুন না কেনো, এসব সাইটে মোবাইল দিয়ে তোলা ছবি বিক্রি করে আয় করা সম্ভব।
৯. মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার app
মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার অসংখ্য অ্যাপ থাকলেও খুব কম অ্যাপেই টাকা ইনকাম করা যায়। এসব অ্যাপ থেকে উল্লেখ্যযোগ্য পরিমাণ অর্থ আয় করা না গেলেও হাত খরচের টাকা তোলা সম্ভব। মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার কিছু উল্লেখ্যোগ্য অ্যাপঃ

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট
- পকেট মানিঃ এই অ্যাপটিতে বিভিন্ন গেম খেলে, সার্ভে কমপ্লিট করে ও কন্টেস্টে অংশগ্রহণ করে আয় করা যাবে। এছাড়াও অ্যাপে অন্যদের রেফার করলেও থাকছে ১৬০ টাকা পর্যন্ত বোনাস। টাকা তোলা যাবে মোবাইল রিচার্জ এর মাধ্যমে।
- পোল পেঃ এই অ্যাপটি মূলত বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবহারকারীর মতামত এর জন্য পে করে থাকে। এটি একটি অপিনিওন ও আনসার রিওয়ার্ড অ্যাপ। অর্জিত ক্রেডিট তোলা যাবে গুগল প্লে, নেটফ্লিক্স, আমাজন, এক্সবক্স ইত্যাদির গিফট কার্ড হিসেবে। আপনি চাইলে এই গিফট কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন বা বিক্রিও করতে পারবেন।
- গুগল অপিনিওন রিওয়ার্ডঃ এই অ্যাপটি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে অনেক জনপ্রিয়। অ্যাপটি মূলত বিভিন্ন সার্ভে কমপ্লিট এর জন্য গুগল প্লে ক্রেডিট দিয়ে থাকে।
১০. মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশ থেকে
হ্যাঁ, বিকাশ থেকেও মোবাইলে টাকা ইনকাম সম্ভব। বিকাশ থেকে টাকা আয় করা অত্যন্ত সহজ। মূলত বিকাশ অ্যাপ রেফার করে বিকাশ দিয়ে ইনকাম করা যায়। বিকাশ অ্যাপ রেফার করে ১০০ টাকা পর্যন্ত বোনাস পাওয়া যাবে। বিকাশ অ্যাপ দিয়ে মোবাইলে আয় করতেঃ
- বিকাশ অ্যাপে প্রবেশ করে ডানদিকের বিকাশ লোগোতে ক্লিক করুন
- ‘রেফার বিকাশ অ্যাপ’ অপশন থেকে ‘রেফার’ এ ক্লিক করুন
- অ্যাপের লিংকটি যেকোন মাধ্যম, যেমনঃ এসএমএস, ই-মেইল, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো, ইত্যাদির মাধ্যমে শেয়ার করুন
- রেফারেল লিংক ব্যবহার করে যিনি বিকাশ অ্যাপ দিয়ে নিজের জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি তুলে একাউন্ট খুলে লগ ইন করবেন, তিনি পাবেন ২৫ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস
- এরপর তিনি বিকাশ অ্যাপ থেকে প্রথমবার যেকোনো পরিমান মোবাইল রিচার্জ বা ক্যাশ আউট করলে পাবেন আরও ২৫ টাকা ক্যাশব্যাক বোনাস। সর্বমোট ৫০ টাকা বোনাস পাবেন গ্রাহক। আপনিও বোনাস পাবেন।
এইগুলো পড়তে পারেনঃ-
- বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে ইনকাম করার সহজ ২০টি উপায়
- গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায়
- বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন
- বাংলাদেশে গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট
উল্লিখিত মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম এর ১০টি উপায়ের মধ্যে কোন উপায়টি আপনার সবচেয়ে পছন্দের? আমাদের জানান কমেন্ট সেকশনে। এছাড়া আপনার আইডিয়াও শেয়ার করুন আমাদের সাথে!
COMMENTS
সত্যিই মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার জন্য এর চেয়ে ভালো কোনো উপায় থাকতে পারে না
কোন অ্যাপ দিয়ে ইনকাম করেন ????
সত্যি কথা বলতে আমি কোন অ্যাপ নিয়ে কাজ করি না । আমি লেখালেখি করতে পছন্দ করি !!!