ওয়ালটন ফ্রিজের দাম ২০২২ আসছে ঈদুল আজহা। বাংলাদেশে কোরবানির ঈদে ফ্রিজের চাহিদা থাকে সবচেয়ে বেশি। আদিম যুগ থেকে মানুষ বিভিন্নভাবে খাদ্য সংরক্ষণ কর
ওয়ালটন ফ্রিজের দাম ২০২২
আসছে ঈদুল আজহা। বাংলাদেশে কোরবানির ঈদে ফ্রিজের চাহিদা থাকে সবচেয়ে বেশি। আদিম যুগ থেকে মানুষ বিভিন্নভাবে খাদ্য সংরক্ষণ করে আসছে। বর্তমানে মানুষ খাদ্য সংরক্ষণ করে ফ্রিজে। মানুষের চাহিদা এবং যুগের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিদিন নতুন নতুন ফ্রিজ বাজারে আসছে। সাধারণ প্রয়োজনের পাশাপাশি কোরবানির গোশত সংরক্ষণের তাগিদে ফ্রিজ কেনেন ক্রেতারা।
কোরবানি ঈদে ফ্রিজের বাড়তি চাহিদাকে ঘিরে ৪ লাখ ফ্রিজ বিক্রির টার্গেট নিয়েছে ওয়ালটন। টার্গেট পূরণে বাজারে সর্বোচ্চসংখ্যক মডেলের রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার সরবরাহ করছে প্রতিষ্ঠানটি। দুয়ারে ঈদুল আযহা, কোরবানির ঈদ। এই সময়কে বলা হয় ফ্রিজ বিক্রির প্রধান মৌসুম। প্রতিবারের মতো এই মৌসুমেও ব্যাপকভাবে বিক্রি হচ্ছে ওয়ালটন ফ্রিজ।
সারা দেশে ওয়ালটন আউটলেটগুলোতে প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে শতাধিক মডেলের ফ্রিজ। এর মধ্যে রয়েছে আধুনিক মডেলের দৃষ্টিনন্দন সাইড বাই সাইড ডোর এবং ডিপ ফ্রিজ। ঈদ উপলক্ষে ডিজিটাল ক্যাম্পেইনে ফ্রিজ ক্রেতাদের মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগসহ কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার দিচ্ছে বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। জানা গেছে, ঈদ বাজারে একমাত্র ওয়ালটনের রয়েছে সর্বোচ্চ সংখ্যক মডেলের ফ্রস্ট, নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর এবং ফ্রিজার। এর মধ্যে নতুন এনেছে প্রায় অর্ধশত মডেল।
ওয়ালটন ফ্রিজ একদিকে আন্তর্জাতিক মানের, অন্যদিকে দামেও সাশ্রয়ী। প্রযুক্তি ও ডিজাইনের দিক থেকেও অত্যাধুনিক। এর মধ্যে রয়েছে রয়েছে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ডোর, গ্লাস ডোর, বিএসটিআই’র ‘ফাইভ স্টার’ এনার্জি রেটিং প্রাপ্ত রেফ্রিজারেটর। আরো আছে বিশেষ ডিজাইনে তৈরি ৫০-৫০ মডেলের রেফ্রিজারেটর। এর ডিপ অংশে রয়েছে নরমাল অংশের সমান বিশাল জায়গা। ফলে ওয়ালটন ফ্রিজের দাম জানা থাকলে গ্রাহকের আলাদা করে আর ডিপ ফ্রিজ কেনার প্রয়োজন পড়ে না।
ওয়ালটন ফ্রিজ: ওয়ালটন বাংলাদেশের একমাত্র দেশীয় পন্য। যে কিনা স্বল্প টাকায় ভাল মানের পন্য আমাদেরকে উপহার দিতে পারে। ওয়ালটন ফ্রিজ দেশীয় পন্য হওয়াই অন্য সব কম্পানির তুলনাই মূল্য অনেক বেশি সাশ্রয়ী। আমাদের দেশে যে সকল ফ্রিজ কম্পানি আছে, ওয়ালটন ফ্রিজের দাম কম হলেও এর গুনগত মান অন্য সকল কোম্পানির ফ্রিজের তুলনায় অনেক ভালো। ফ্রিজের দাম দেখে নয় বরং গুণগত মান দেখেই আমাদের ফ্রিজ কেনা উচিত। আমরা ওয়ালটন ফ্রিজের দাম, সিঙ্গার ফ্রিজের মূল্য তালিকা, যমুনা ফ্রিজের দাম, মিনি ফ্রিজের দাম লিখে প্রায়ই সার্চ করে থাকি।
এই লিখাটি পড়লে আপনি ওয়ালটন ফ্রিজের দাম ২০২১ এর সর্বশেষ আপডেট জানতে পারবেন। বিশেষ করে এই লেখায় আমরা ওয়ালটন ফ্রিজ ৮ সেফটি দাম, ওয়ালটন ফ্রিজ ১১ সেফটি দাম, ওয়ালটন ফ্রিজ ১৪ সেফটি দাম, ওয়ালটন ফ্রিজ ১৬ সেফটি দাম এবং ওয়ালটন ফ্রিজ ১৮ সেফটি এর বর্তমান দাম তুলে ধরব। সেই সাথে কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজের দাম কত হতে পারে সে বিষয়েও আলোচনা করার চেষ্টা করব।
ওয়ালটন ফ্রিজের দাম ২০২২
বাংলাদেশের বাজারে দেশি-বিদেশি, নামি-দামি সকল ব্রান্ডের ফ্রিজ পাওয়া যায়। একজন ক্রেতা যখন ফ্রিজ ক্রয় করতে যায় ,তখন সে সকল কোম্পানির সকল ধরণের ফ্রিজ যাচাই করে থাকে। কিন্তু শেষ পযন্ত দেখা যায়, ওয়ালটন ফ্রিজ যত কম দামে উন্নত প্রযুক্তির যে ফ্রিজটা দিতে পারে সেই দামে অন্য কোন ব্রান্ড দিতে পারে না। ওয়ালটন আমাদের দেশের ভিতরে তৈরি হওয়ায় তাদের ফ্রিজে বিভিন্ন ধরণের খরচ কম হয়ে থাকে।
ওয়ালটন ফ্রিজ বর্তমানে বাংলাদেশের সেরা ফ্রিজের খেতাব অর্জন করেছে। এই খেতব অর্জনের অন্যতম কারণ হল ফ্রিজের মানের ব্যাপারে কোন প্রকার আপোষ না করা। একটি উন্নত প্রযুক্তির ফ্রিজ তৈরি করতে যেসব টেকনোলজির প্রয়োজন হয় ,সেই সকল টেকনোলজি ওয়ালটল তাদের রেফ্রিজারেটরে ব্যবহার করে থাকে। ওয়ালটন তাদের রেফ্রিজারেটরে বিদ্যুৎ সাশ্রয় প্রযুক্তির পাশাপাশি বৈচিএ কালারের নান্দনিক ডিজাইন, ন্যানো সিলবার বডি, ফাস্ট কুলিং সিস্টেম, ডিরেক্টর সহ আরও অনেক প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে।
তাছাড়া ওয়ালটন কম দামে বেশি ধারণ ক্ষমতার ফ্রিজ দিয়ে থাকে। ওয়ালটন ফ্রিজে সংরক্ষণ করা খাবারের মান দীর্ঘ সময় পর্যন্ত বজায় রাখার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। ওয়ালটনের একটি ফ্রিজে উন্নত সকল প্রযুক্তি একসঙ্গে পাওয়া যায় । ওয়ালটন ফ্রিজের গুনগত মান ভাল হওয়ায় দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারেও তাদের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে।
ওয়ালটন ফ্রিজের মূল্য তালিকা ২০২২
ওয়ালটন ফ্রিজ ৮ সেফটি দাম
বাজারের যত সাইজের ফ্রিজ আছে তন্মধ্যে ৮ সেফটি এর ফ্রিজ হচ্ছে সবচাইতে ছোট। সাধারণত খুব অল্প পরিমানে জিনিসপত্র রাখার কাজে ব্যবহার করার জন্য ওয়ালটন ৮ সেফটি এর ফ্রিজ কেনা হয়। আপনার যদি ছোট ফ্রিজ এর প্রয়োজন হয়ে তাহলে এ ধরনের ছোট ফ্রিজ কিনতে পারেন। ওয়ালটন এর ৮ সেফটির ফ্রিজ মাত্র ১০ হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। আশাকরি ফ্রিজটি আপনার পছন্দ হবে। বিস্তারিত নিচে দেখুন—
১। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFO-1A5-RXXX-XX
- দাম: ১৪৩০০/- টাকা।
- ওজন: ২৬ কেজি।
- ক্যাপাসিটি: ১১৫ লিটার।
- কালার: অফ-হোয়াইট সিলভার ও গোল্ড সিলভার।
- দৈর্ঘ্য: ৯০ সে.মি
- প্রস্থ: ৫০ সে.মি
- নেনো সিলভার টেকনোলজি।
- ফাস্টার কুলিং স্পিড।
- ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক
- ইকোলজিক্যাল সেইফ।
- প্রিভেন্ট বেড ডোর।
সাশ্রয়ি মূল্যের ওয়ালটন ফ্রিজের মধ্যে এই মডেলের ওয়ালটন ফ্রিজ হচ্ছে সবচাইতে সেরা। আপনি মাত্র ১৪ হাজার টাকায় পেয়ে যাচ্ছেন ১১৫ লিটার ক্যাপাসিটি সমৃদ্ধ একটি ভালোমানের ওয়ালটন ফ্রিজ। আপনি যদি কম দামের মধ্যে ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে ওয়ালটনের এই ফ্রিজটি হবে আপনার জন্য সবচাইতে পারফেক্ট একটি ফ্রিজ। আপনার পরিবার ছোট/সিংগ্যাল ফ্যামেলি হয়ে থাকলে আপনি ওয়ালটনের এই মডেলের ফ্রিজটি ক্রয় করতে পারেন।

ওয়ালটন ফ্রিজ ১৪ সেফটি দাম
সাধারণত মাঝারি কাজের প্রয়োজনে ১৪ সেফটি থেকে ১৮ সেফটি এর ফ্রিজ এবং বেশি পরিমান জিনিসপত্র রাখার জন্য ২০ সেফটি থেকে ২৮ সেফটি এর ফ্রিজ ব্যবহার হয়ে থাকে। এখানে আমরা ১৪ সেফটি, ১৬ সেফটি, ১৮ সেফটি ও ২০ সেফটি এর বেশ কিছু ফ্রিজ সংগ্রহ করেছি। আশা করছি ফ্রিজগুলো আপনার পছন্দ হবে।
২। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFD-1B6-GDEL-XX
- দামঃ ১৯৫০০/- টাকা।
- ক্যাপাসিটিঃ ১৩২ লিটার।
- ওজনঃ ৪২ কেজি।
- কালারঃ গোলাপী ও নীল।
এই মডেলের ওয়ালটন ফ্রিজটি আমি নিজে ব্যবহার করেছি। ফ্রিজের আকর্ষণীয় কালার ও ডিজাইনের কারনে মূলত আমি ওয়ালটনের এই ফ্রিজটি ব্যবহার করছি। ফ্রিজটি আপনার ডাইনিং রুমে রাখলে আপনার রুমের সুন্দর্য্য অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া মাঝারি সাইজের ফ্রিজ হওয়ার কারনে ঘরের যে কোন জায়গাতে রাখা সম্ভব হবে।

ফ্রিজের স্পেসিফিকেশন
- দৈর্ঘ্যঃ ৫১ সেন্টিমিটার।
- প্রস্থঃ ১৩২ সেন্টিমিটার।
- ডাইরেক্ট কুলিং সিস্টেম।
- ফাস্টার কুলিং স্পিড।
- ম্যাজিক্যাল নেনো সিলভার টেকনোলজি।
- এ্যান্টি ফাংগাল ডোর গেসকেট।
- ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক।
- প্রিভেন্ট বেড ডোর।
- ইকোলজিক্যাল সেইফ।
৩। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFD-1F3-RXXX-XX
- দামঃ ২১১০০/- টাকা।
- ক্যাপাসিটিঃ ১৭৬ লিটার।
- ওজনঃ ৪৬ কেজি।
- কালারঃ সিলভার ব্লাক।
অসাধারণ সিলভার ব্লাক কালারের ওয়ালটনের ফ্রিজটি আপনাদের সবার কাছে পছন্দ হবে। কারণ এই ফ্রিজটির ফিনিশিং খুবই মসৃণ। তাছাড়া মাত্র ২১ হাজার টাকায় আপনি পেয়ে যাচ্ছেন ১৪৬ লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন মাঝারি সাইজের একটি ফ্রিজ। এই ফ্রিজের ভিতরের ডিজাইনও বেশ চমৎকার করা হয়েছে। আপনি বাজেট কম হলে এই ফ্রিজটি কিনতে পারেন।

- দৈর্ঘ্যঃ ১৬০ সেন্টিমিটার।
- প্রস্থঃ ৫১.২০ সেন্টিমিটার।
- ডাইরেক্ট কুলিং সিস্টেম।
- ফাস্টার কুলিং স্পিড।
- ম্যাজিক্যাল নেনো সিলভার টেকনোলজি।
- এ্যান্টি ফাংগাল ডোর গেসকেট।
- ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক।
- প্রিভেন্ট বেড ডোর।
- ইকোলজিক্যাল সেইফ।
৪। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFA-2A3-GDEL-XX
- দামঃ ২৫৩০০/- টাকা।
- ক্যাপাসিটিঃ ২১৩ লিটার।
- ওজনঃ ৪৫ কেজি।
- কালারঃ নীল ও গোলাপি।
এই ফ্রিজের দুটি কালার রয়েছে। একটি হচ্ছে নীল রংয়ের এব অন্যটি গোলাপী। এই মডেলের ওয়ালটন ফ্রিজের নীল রংয়ের ভেরিয়েন্ট আমার বেশ পছন্দের একটি ফ্রিজ। গত বছরে আমার বাসায় ব্যবহারের জন্য আমি ফ্রিজটি কিনেছিলাম। বর্তমানে প্রায় এক বছরের বেশি সময় অতিবাহিত হওয়া সত্বেও ফ্রিজটি এখনো সেই নতুনের মত রয়েছে। আপনি চাইলে ফ্রিজটি কিনে ব্যবহার করতে পারেন। আমার মনেহয় মাত্র ২৫ হাজার টাকার মধ্যে এ রকম আকর্ষণীয় ফ্রিজ আর কোথাও পাবেন না।

- দৈর্ঘ্যঃ ১৫১ সেন্টিমিটার।
- প্রস্থঃ ৫৪.৫০ সেন্টিমিটার।
- ডাইরেক্ট ও ফাস্ট কুলিং সিস্টেম ব্যবহার।
- সাউন্ড/নয়েজ ফ্রি টেকনোলজি।
- এ্যান্টি ফাংগাল ডোর গেসকেট।
- ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক।
- এনার্জি সেভিং সিস্টেম।
- দীর্ঘ সময় স্বাস্থ্যকর খাবার রাখার নিশ্চয়ত।
৫। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFB-2B3-GDEL-XX
- দামঃ ২৬৭৫০/- টাকা।
- ক্যাপাসিটিঃ ২২৩ লিটার।
- ওজনঃ ৫১ কেজি।
- কালারঃ ম্যাট ব্লাক ও গোলাপী রংয়ের মিশ্রন।
মাত্র ২৬ হাজার টাকায় ওয়ালটন দিচ্ছে অসাধারণ কালার ও ফিচার্স সমৃদ্ধ আকর্ষণীয় ডিজাইনের একটি ওয়ালটন ফ্রিজ। এই ফ্রিজের ফ্রন্ড দরজায় উন্নত মানের টেমপার গ্লাস ব্যবহার করা হয়েছে বিধায় ফ্রিজের চাকচিক্কে ভাব আরো অনেকাংশে বৃদ্ধি করবে। আপনার বাজের ২৫ হাজারের বেশি হয়ে থাকলে আপনি ওয়ালটন এর এই ফ্রিজটি কিনতে পারেন।

- দৈর্ঘ্যঃ ১৫৫ সেন্টিমিটার।
- প্রস্থঃ ৫৫ সেন্টিমিটার।
- উন্নত মানের ফ্রিজির প্রযুক্তি।
- টেমপার গ্লাস ডোর।
- ইকোজন নন ফরস্ট রিফ্রিজারেটর।
- ন্যানো হেলথ কেয়ার।
- প্রিভেন্ট ভেকটেরিয়া।
- ম্যাজিক্যাল ন্যানো সিলভার টেকনোলজি।
৬। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFE-3A2-NXXX-XX
- দামঃ ২৮৭৫০/- টাকা।
- ক্যাপাসিটিঃ ৩১২ লিটার।
- ওজনঃ ৫৯ কেজি।
- কালারঃ অফ-হোয়াইট সিলভার।
ওয়ালটন কোম্পানির ভাষ্য অনুসারে এটি হচ্ছে সবচাইতে বেশি বিক্রি হওয়া ওয়ালটন এর একটি ফ্রিজ। এই ফ্রিজটি দেখতে যেমন সুন্দর এর কোয়ালিটিও অত্যান্ত ভাল। ওয়ালটনের ফ্রিজটিতে এ্যানার্জি সেভিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফ্রিজটি মোটামুটি অনেক বড় সাইজের একটি ফ্রিজ। আপনার ফ্যামেলি বড় হয়ে থাকলে আপনি ফ্রিজটি কিনতে পারেন।

- দৈর্ঘ্যঃ ১৬২.৬০ সেন্টিমিটার।
- প্রস্থঃ ৬০ সেন্টিমিটার।
- ডাইরেক্ট কুলিং সিস্টেম।
- বিএসটিআই অনুমোদিত।
- লংগার ইনডোরিং কুলিং সিস্টেম।
- এনার্জি সেভিং ফাইভ স্টার।
- এ্যান্টি ফাংগাল ডোর গেসকেট।
- ওয়াইড ক্লাইমেট ডিজাইন।
৭। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFC-3X7-GDEH-XX
- দামঃ ৩২৭৫০/- টাকা।
- ক্যাপাসিটিঃ ৩০৭ লিটার।
- ওজনঃ ৬০ কেজি।
- কালারঃ বেগুনী ও গোলাপী রংয়ের মিশ্রণ।
মোটামুটি মাঝারের বাজেটের মধ্যে এটি অত্যান্ত ভালমানের একটি ওয়ালটন ফ্রিজের। অন্যান্য ফ্রিজের তুলনায় এই ওয়ালটন ফ্রিজের দাম একটু বেশি। তবে অন্য গুলোর চাইতে আরো ভালোমানের বডি ও টেকনোলজি সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফ্রিজটি ব্যবহার করার সময় কোন ধরনের নয়েজ করবে না। তাছাড়া ওয়ালটনের এই ফ্রিজের কুলিং সিস্টেম অটোম্যাটিক্যালি নিয়ন্ত্রিত হবে।

- দৈর্ঘ্যঃ ১৬০ সেন্টিমিটার।
- প্রস্থঃ ৬৫ সেন্টিমিটার।
- পাওয়ারফুল কুলিং সিস্টেম।
- ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক।
- DECS টেকনোলজি ব্যবহার।
- ফ্রেশ ফুড রাখার নিশ্চয়তা।
- সহজ অপারেশন করা।
- বড় মাপের স্টোরেজ।
- স্ক্রেচ রেসিডেন্ট।
- এয়ার ফ্রেশ ফিল্টার।
৮। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFC-3D8-GDNE-XX
- দামঃ ৩৬২০০/- টাকা।
- ক্যাপাসিটিঃ ৩৪৮ লিটার।
- ওজনঃ ৭১ কেজি।
- কালারঃ কালো ও গোলাপী রংয়ের মিশ্রণ।
আপনি মাত্র ৩৬ হাজার টকায় পেয়ে যাচ্ছেন ১৭৫ সেন্টিমিটারের একটি বিশাল বড় ওয়ালটন ফ্রিজ। এই ফ্রিজের সাইজের তুলনায় দাম আমার কাছে অনেক কম মনে হয়েছে। আপনার পরিবারের সদস্য সংখ্যা বেশি হলে আপনি ওয়ালটনের এই ফ্রিজটি কিনতে পারেন। এই ফ্রিজটিতে এক সাথে আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক জিনিসপত্র রাখতে পারবেন।

- দৈর্ঘ্যঃ ১৭৪ সেন্টিমিটার।
- প্রস্থঃ ৬৫ সেন্টিমিটার।
- ডাইরেক্ট কুলিং সিস্টেম।
- ন্যানো হেলত কেয়ার।
- ফাস্টার কুলিং সিস্টেম।
- লংগার ফুড ফ্রেশনেশ।
- ইকুলজিক্যাল সেইফ।
- এন্টি ফাংগাল ডোর সিস্টেম।
- ওয়াইড ক্লাইমেট ডিজাইন।
৯। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFE-3E8-GDEN-XX
- দামঃ ৩৭৫০০/- টাকা।
- ক্যাপাসিটিঃ ৩৫৮ লিটার।
- ওজনঃ ৭৬ কেজি।
- কালারঃ কালো, বেগুনী ও গোলাপী রংয়ের মিশ্রণ।
এটিও অনেক বড় সাইজের একটি ওয়ালটন ফ্রিজ। যদিও এই ওয়ালটন ফ্রিজের দাম একটু বেশি, তবে দামের তুলনায় অন্যান্য যে কোন ফ্রিজের চাইতে এই ফ্রিজটি অনেক বড়। আপনার বাজেট একটু বেশি হয়ে থাকলে এবং বড় সাইজের ফ্রিজ প্রয়োজন হলে আপনি অনায়াসে এই ফ্রিজটি কিনতে পারেন। নিচে আমরা ফ্রিজটির বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরলাম।

- দৈর্ঘ্যঃ ১৮২ সেন্টিমিটার।
- প্রস্থঃ ৫৮ সেন্টিমিটার।
- ডাইরেক্ট কুলিং সিস্টেম।
- টেমপার গ্লাস ডোর।
- লং ইনডোরিং কুলিং সিস্টেম।
- দ্রুত ঠান্ডা হওয়ার সিস্টেম।
- লংগার ফ্রেশনেস।
- এন্টি ফাংগাল ডোর সিস্টেম।
- এয়ার ফ্রেশ ফিল্টার।
১০। ওয়ালটন ফ্রিজের দাম WFC-3F5-GDNE-XX
- দামঃ ৪০৩৯০/- টাকা।
- ক্যাপাসিটিঃ ৩৮০ লিটার।
- ওজনঃ ৭০ কেজি।
- কালারঃ নীল ও গোলাপী রংয়ের দুটি ভেরিয়েন্ট।
ওয়ালটনের এই ফ্রিজটি অনেক দামি একটি ফ্রিজ। সাধারণত পারিবারিক প্রয়োজনে এত দাম দিয়ে কেউ ফ্রিজ কিনতে চায় না। তবে আপনি যদি বাজেট এফর্ট করতে পারেন তাহলে এই ফ্রিজটি কিনতে পারেন। এই ফ্রিজটির বিশেষত্ব হচ্ছে Intelligent Inverter টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে। যার ফলে এটি স্বংক্রিয়ভাবে সবকিছু নিয়ন্ত্রন করবে এবং আপনার বিদ্যুৎ অপচয় অনেকাংশে কম হবে। তাছাড়া এই ফ্রিজটি দেখতে বেশ সুন্দর ও আকর্ষণীয় হওয়ায় ঘরের সুন্দরর্য্য বৃদ্ধি করবে।

- দৈর্ঘ্যঃ ১৮৬ সেন্টিমিটার।
- প্রস্থঃ ৬৫ সেন্টিমিটার।
- ডাইরেক্ট কুলিং সিস্টেম।
- টেমপার গ্লাস ডোর।
- ইন্ডিলিজেন্ট ইনভার্টার।
- ম্যাজিক্যাল ন্যানো সিলভার টেকনোলজি।
- এভার্টস হার্মফুল ভেকটোরিয়া।
- ওয়াইড ক্লাইমেট ডিজাইন।
- এন্টি ফাংগাল ডোর সিস্টেম।
ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজের দাম
ওয়ালটন ফ্রিজ বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ বলেন, আমরা সাশ্রয়ী দামে টেকসই ও এনার্জি এফিসিয়েন্ট পণ্য তৈরিতে বদ্ধ পরিকর। আর তাই ওয়ালটন ফ্রিজারে সর্বনিম্ন ৬৮ মিমি ইনস্যুলেশন থিকনেস ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে, ফ্রিজারের লোড বেশি থাকলেও ঠাণ্ডা হয় দ্রুত। তিনি জানান, ওয়ালটন ফ্রিজারে ব্যবহৃত হচ্ছে কপার কন্ডেন্সার এবং হায়ার কো-ইফিশিয়েন্স পারফরমেন্স (সিওপি) কম্প্রেসর। ফলে ওয়ালটন ফ্রিজার অধিক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং খুব কম ভোল্টেজে চলে। তাছাড়া, মেটাল বটম শিট ব্যবহার করায় পোকামাকড় ফ্রিজারের ক্ষতি করতে পারে না। ন্যানো হেলথকেয়ার প্রযুক্তির ওয়ালটন ফ্রিজারে ব্যবহৃত হচ্ছে পরিবেশবান্ধব ও এনার্জি ইফিশিয়েন্ট আর ৬০০এ রেফ্রিজারেন্ট।
ওয়ালটন ফ্রিজ গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রধান তাপস কুমার মজুমদার জানান, আন্তর্জাতিক মান যাচাইকারী সংস্থা নাসদাত-ইউটিএস টেস্টিং ল্যাব থেকে মান নিশ্চিত হয়ে ওয়ালটনের প্রতিটি ফ্রিজার বাজারে ছাড়া হচ্ছে। ওয়ালটনের রয়েছে বিএসটিআইয়ের ফাইভ স্টার এনার্জি এফিশিয়েন্সি রেটিং। আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন ফ্রিজ রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।
ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর বিভাগের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর শহীদুজ্জামান রানা জানান, বর্তমানে বাজারে রয়েছে ১৪৬ লিটার থেকে ৩০০ লিটার পর্যন্ত ১১ মডেলের ওয়ালটন ফ্রিজার বা ডিপ ফ্রিজ। দাম ১৯,৬৫০ টাকা থেকে ৩০,৯০০ টাকার মধ্যে। দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-৫ এর আওতায় ‘উইন্টার ফেস্টিভ্যাল’-এ ওয়ালটন ফ্রিজার কিনে ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার সুযোগসহ রয়েছে নিশ্চিত ক্যাশব্যাক।
ওয়ালটন ফ্রিজের দাম নিয়ে শেষ কথা
যে সকল ওয়ালটন ফ্রিজের নাম দেওয়া হল তাদের মূল্য ১০০০০-২৭০০০ টাকার মধ্যে । তাই যাদের বাজেট ১০০০০-২৭০০০ টাকার ভিতরে তারা এখান থেকে যেকোন ফ্রিজ পছন্দ করতে পারেন। ওয়ালটন আমাদের দেশীয় পন্য। ওয়ালটন দেশীয় পণ্য হলেও এর মান অনেক ভালো।
আজ আমরা আপনাদের সাথে ওয়ালটনের ১০ টি ফ্রিজের দাম শেয়ার করেছি। এ ছাড়া নতুন নুতন ওয়ালটন ফ্রিজের দাম ২০২১ এর আরো আপডেট পেতে পোস্টটি আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখতে পারেন। তাছাড়া এই ১০ টি ওয়ালটন ফ্রিজের মধ্যে কোনটি আপনার বেশি পছন্দ হয়েছে সেটাও জানাতে ভূলবেন না।
ফ্রিজের দাম, ওয়ালটন ফ্রিজের মূল্য তালিকা ২০২১, সিঙ্গার ফ্রিজের মূল্য তালিকা ২০২১, মার্সেল ফ্রিজের দাম ২০২১, ওয়ালটন ফ্রিজ ১৪ সেফটি দাম ২০২০, যমুনা ফ্রিজের দাম 2021, ওয়ালটন ফ্রিজ ৮ সেফটি দাম ২০২১, ওয়ালটন ফ্রিজ ১৬ সেফটি দাম, ভিশন ফ্রিজের দাম 2021, ওয়ালটন ফ্রিজ ১২ সেফটি দাম ২০২১, lg ফ্রিজের দাম ২০২১, সিঙ্গার ফ্রিজের মূল্য তালিকা ২০২০, ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজের দাম ২০২১, কিস্তিতে ওয়ালটন ফ্রিজের দাম ২০২১, সিঙ্গার ফ্রিজের দাম ২০২১, ছোট ফ্রিজের দাম, যমুনা ফ্রিজের দাম 2020, ফ্রিজের কম্প্রেসারের দাম কত, মিনি ফ্রিজের দাম, ডিপ ফ্রিজের দাম ২০২১
COMMENTS
Thanks